“বিশ্বাসঘাতকতার পথ অনুসরণ করো না। আল্লাহ মিথ্যাবাদী ও বিশ্বাসঘাতকদের ভালোবাসেন না।” – আল-কুরআন, সূরা আন-নাহল, ১৬:১০৫
“মুসলিম সেই ব্যক্তি, যার মুখ ও হাত থেকে অন্য মুসলিম নিরাপদ থাকে।” – হাদিস (বুখারি, মুসলিম)
“মুমিন কখনও বিশ্বাসঘাতক হতে পারে না। বিশ্বাসঘাতকতা মুনাফিকের কাজ।” – হাদিস (তিরমিজি)
“বেইমানি আল্লাহ তায়ালার নিকট ঘৃণিত কাজ। আল্লাহ্ বিশ্বাসঘাতকদের শাস্তি দিবেন।” – আল-কুরআন
“কখনোই মুনাফিকদের মতো দুই মুখী হয়ে কাজ করো না।” – হাদিস (আবু দাউদ)
“বেইমান ব্যক্তিদের দোষ আল্লাহ্ দেখেন এবং তাদের বিচার আল্লাহ্ করবেন।” – আল-কুরআন
“মুমিন তার কথা ও কাজে সৎ হয়। বেইমানরা শুধুই ক্ষতির দিকে নিয়ে যায়।” – আল-কুরআন
“বিশ্বাসঘাতকতা থেকে নিজেকে দূরে রাখো, কেননা এটি আল্লাহর প্রতি অকৃতজ্ঞতা।” – হাদিস
“অপরের বিশ্বাস ভঙ্গ করা নিকৃষ্টতম কাজ। এটি মুনাফিকের লক্ষণ।” – হাদিস
“বেইমান ব্যক্তি নিজেই নিজের সর্বনাশের কারণ হয়ে দাঁড়ায়।” – আল-কুরআন
আরও পড়ুন: বেইমান আত্মীয় নিয়ে উক্তি
“আমানতের খেয়ানতকারী আল্লাহর কাছে জবাবদিহি করতে হবে।” – হাদিস
“মুমিন ও মুনাফিকের মধ্যে পার্থক্য হলো – মুমিন তার কথা রাখে, মুনাফিক প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে।” – হাদিস
“আমানতের খেয়ানতকারী ব্যক্তির জন্য জান্নাতে কোনো স্থান নেই।” – হাদিস (তিরমিজি)
“বেইমান ব্যক্তি কখনো স্থায়ী শান্তি পায় না।” – হাদিস
“মুনাফিকরা মুখে এক কথা বলে আর অন্তরে অন্য কথা রাখে। আল্লাহ্ তাদের অবস্থা সম্পর্কে সব জানেন।” – আল-কুরআন